কবিতা কি
সৌমাল্য গরাই
শু থেকে লা
ফ দিয়ে
রু জ
লে
পড়ে বর্ণনদী ভে ---- সে
যায়।
আমি জ
লে
র কাছে হাঁ গেঁ
টু ড়ে বসি
একটি স্রোত চে য়ে নিই
বি
যদি বলো ক তা কি
ভে সে চলেছি ভে সে ই চলেছি
তী পাব নাকি ডু অ
র ব
ব ত
লে
বেঁচে ফেরা
বি
→এটাই ক তা
প্রেমিক ও ধর্ষক
প্রথম পৃষ্ঠার দিকে চোখ রাখতেই
ধানখেতের পাশে সম্পূর্ণ নগ্ন দেহে একটা মেয়ে, সামান্য আগে খাদ্য খাদকের পরম্পরা রক্ষার শিকার..
চারপাশে তখন শরীর চাকনা মানুষের দল।
ভিতরের পৃষ্ঠার দিকে এগিয়ে যেতেই
শিকার ধরতে ব্যর্থ শিকারীদের তীব্র ক্ষোভের নুড়ি।কবি বর্শা ছুঁড়ে শিকারীদের দিকে
পাতার রং হলুদ।
দিনের আলোয় লুকানো রাখা একটা সাপ, কবির সাথে রাতে জেগে ওঠে
প্রেমিক কবির এক হাতে তখন গোলাপ ও কাঁটা
ঝোপ বুঝে কোপ।কবির কাছে নেতিয়ে পড়ে গোলাপ
প্রতি রাতেই কবির শিকার শিকার খেলা
সামাজিক লাইসেন্স পাওয়া একটা গুলি, একটা দুমড়ে যাওয়া গোলাপ
প্রেমিক ও ধর্ষকের ডি এন এ কি করে মিলে যায়!
কবির অবাক চোখে তখন
কাঠের চশমা ।
সত্য ঘটনা অবলম্বনে
বাড়ি ফিরলেই
মেয়েটির চোখ জুড়ে
অন্ধকারের বারান্দা...
কিন্তু সে চেয়েছিল ভালবাসার উপপাদ্যে
একটি নিখুঁত মাতৃকোণ
শারীরিক ভগ্নাংশে তখন
দেওয়াল জুড়ে বিকৃত স্ক্যালাইডোস্কোপ।
একটি দূরবীনে একটি তারা খুঁজত মেয়েটি
অনেক দূরে অথচ খুব কাছেই
আত্মীয় শব্দ অনেকটা এটিএমের কাছাকাছি
মেয়েটি বুঝলো রাত বাড়লেই ট্রান্সজাকশন বেড়ে যায়।
ঘৃণা, লজ্জায় ইচ্ছে করেছিল
পরীক্ষকের চোখগুলো গেলে দিই
সারাজীবন পরীক্ষা দিতে দিতে ক্লান্ত মেয়েটির চোখের দিকে তাকাও
কেন ভুলে যাও, ঈশ্বর!
মানুষের যতটুকু লম্ব ও ভুমিরেখা
শয়তানের অতিভুজের ভোগসামগ্রীর কাছে কিছুই না..
থিয়োরী-৬
ভুলে যাও সান্দ্রতা। আমি
তরল বিষের সংকেত লিখি।
এখন বুকের কাছে নামানো নোট প্যাডের অক্ষরচিহ্নে তীব্র বিবমিষা।
কখনো ভালবাসতে চাওনি
মর্সকোডের গোপন সংকেতে তোমাকে ইশারা দি।
তুমি অদৃশ্য ইথার।
যে সমুদ্রে নিজেকে ডুবিয়ে রাখো
আমি তার ডুবুরি।কখনো ভেবেছ উষ্ণতার কাছে শীতলতা-
কেমন করে শীতলপাটির
আসর জমায়।
তোমার স্পর্শের কাছে একটি গাছ।নির্দিষ্ট আপতন কোণে পড়লে ঠিক কতটা প্রতিফলিত হয়?
একটু খোলসা করে বলো।
ঈশ্বর, লম্ব ও অতিভুজের কাছে একটু ভূমি দিও।
No comments:
Post a Comment